নিজস্ব প্রতিবেদক – জাতীয় দৈনিক মুক্তিযুদ্ধ 71 সংবাদ পত্রিকার সম্পাদকের সাথে সৌজন্য সাক্ষা তে বদর আজিজুদ্দিন কিছু স্মৃতিচারণ তুলে ধরে ছিলেন।বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের জন্য জীবন দিতে আমরা প্রস্তুত ছিলাম দীর্ঘ 20 বছর থেকে আমি অসুস্থ ভোগ করেছে বিভিন্ন দেশে চিকিৎসা করেও এখনো সুস্থভাবে চলতে পারছি না গ্রেনেড হামলার কথা প্রতিটা রাত্রে মনে হয় যেন চোখের জলে ভাসে তারপরও বঙ্গবন্ধুর ভালোবাসা কখনো ভুলতে পারে নাই ভিদে এখনো বেঁচে আছি।
বিএনপি যে নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছে,আমাদের সরকার ক্ষমতায় আমরা যদি চাই আমরা ডবল করতে পারি কিন্তু আমরা তা করবো না আমরা দেশে শান্তি-শৃঙ্খলা চাই আমরা দেশের মানুষকে ভালবেসে উন্নয়নমূলক কাজ করে দিতে চাই আমরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক হিসেবে আস্থাভাজন ভালোবাসা দিয়ে মানুষের মন জয় করে। আবারো বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার হাতকে শক্তি শালী করার জন্য ইস্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে। নৌকাকে বিজয় করব, আমরা প্রতিহিংসার রাজনীতি চাইনা আমাদের সরকার চায় দেশের উন্নয়নশীল জনগণের সেবা দেশ কীভাবে ডেভলপ হবে সেই চিন্তা ধারা নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সবসময়ই মানুষের সেবায় নিয়োজিত থাকেন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সম্মানিত দেশবা সী,আমি বদর আজিজুদ্দিন,বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন কর্মী,জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের সৈনিকবদর আজিজুদ্দিন ,মমতাময়ী জননী,জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে প্রতি আস্থাভাজন। প্রিয় বন্ধুরা,আজ আপনাদের সামনে বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে রাজনীতি নিয়ে আলোচনা করছি,শুনে আপনাদের অনুভূতিতে স্থান পাবে আশা করি,তবে কিছু কিছু পা চাটা কুত্তা রাজনীতি কে পুঁজি করে আধিপত্য বিস্তারের জন্য রাজনীতি করে তারা আমার এই কথা মূল্যায়ন করবে না।
সে সমস্ত মানুষ নতুন নৈতিকতা বাহক হিসেবে গণ্য করে,নির্বিক সমাজ সেবার জন্য এবং দেশের মানুষে র কল্যাণ করার চিন্তাভাবনা করে রাজনীতি করে থাকেন,তারা তিন শ্রেণীর মানুষের শত্রু হয়,সন্ত্রাস বাদি জঙ্গিবাদী ও অপকর্মচারীদের,রাজনী তির নেতার নাম ব্যবহার করে চাঁদাবাজি টেন্ডার বাজি ও ফুটপাত দখল করে অথবা ঘাট টার্মিনাল ইত্যাদি থেকে টাকা আদায় করে, যাদের যোগ্যতা নেই অর্থা ৎ ষড়যন্ত্র করী,তো ভালো কিছু করলে ওই কাজে বাধা সৃষ্টি করে ভালো কাজের বিরোধিতা করে মিডিয়া ও নীতি-নির্ধার কদের কাছে সমালোচনা করে ভালো কাজ গুলো নিজে র নামের প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে কর্মট ও আদর্শবান নেতাকে ছোট করার চেষ্টা করে।
আমি দীর্ঘ ৪০ বছর যাবত রাজনীতি করে আমার অভিজ্ঞতা থেকে এই বাস্তব সত্য আপনাদের সামনে অথবা আপনাদের কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করছি।আশা করি সবাই আমার সাথে একমত পোষণ কর বেন ক্ষমতার লোভ বড় নির্মম,উদাহরণ সূত্রে প্রয়াত জাতীয় নেতা জনাব আব্দুল জলিল ভাই দেশ ও জাতি র কল্যাণে অনেক অবদান রেখেছিল,২০০১- ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি জামাত জোট সরকারের নিপীড়ন অত্যাচার নির্যাতনের প্রতিবাদে ১৪ দলীয় মোর্চা গঠন করে বাংলাদেশের আপামর জনগণকে এক কাতারে আনার চেষ্টা করেছিল।
আমার প্রিয় শ্রদ্ধাভা জন নেতা জনাব আব্দুল জলি ল ভাইয়ের,কিছু পাছাটা কুত্তা,আওয়ামী লীগের নামধারী কিছু ষড়যন্ত্রকারী ও নেত্রীর ও মিডিয়ার আনুগত্য তলাবের জন্য জলিল ভাইকে ব্যঙ্গ করে, ছোট করার চেষ্টা করত এবং বিরোধিতা করতে। আমি ২১ আগস্ট ২০০৪ সালের বর্বরোচিত গ্রেনেড হামলার প্রত্যক্ষ সাক্ষী ও মামলার বাদী।
২১ আগস্ট প্রিয় নেত্রী মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যা করে,বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করার পরিকল্পনায়,খুনি খালেদা নিজামী তারেক বাবর গং দের সুনির্দিষ্ট অভিযোগে অভিযুক্ত করে মামলা দায়ের করেছিলাম,এই জন্য বিএনপি জামাত রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা থেকে বিতা ড়িত, প্রিয় নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বা ধীন আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। কিন্তু দুঃখ ভরা কন্ঠে মন নিয়ে,
আমি আপনাদের সামনে বাস্তব সত্য তুলে ধরছি আমি শুধু নিপীড়ন নির্যাতন অত্যাচার হত্যার হুমকি ছাড়া আর কিছু পায়নি। আমাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় বোর্ড গঠন করে,বিদেশের রেফার করে সার্টিফিকেট দিয়েছে,অর্থ ভাবে উন্নত চিকিৎসা নিতে পারিনি সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন আমার পক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন করবেন যাতে উনি আমার উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দে,সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন শুভ কামনা করি।