রবিউল ইসলাম জামালপুর প্রতিনিধি।
জামালপুর কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন বিএডিসি (অধিক বীজ) এর উপপরিচালক কৃষিবিদ কামরুল হাসান তুহিনের বিরুদ্ধে কিছু স্বার্থান্বেষী মহলের মিথ্যাচার যেনো থামছেই না তাদের মিথ্যাচারের বিভ্রান্ত না হওয়ার আহবান।জানাগে ছে,কৃষিবিদ কামরুল হাসান জামালপুর কৃষি উন্নয়ন কর্পো রেশন বিএডিসি (অধিক বীজ) এর উপপরিচালক হিসেবে যোগদান করার পর থেকে অফিসের সকল দূর্নিতি,অনিয় ম,বন্ধ করে শতভাগ জবাবদিহিতার মধ্যে এনেছে।সরকার কৃষকের সুবিধার জন্য বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) এর মাধ্যমে বীজ উৎপাদন-প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বিপননের মাধ্যমে মান সম্পন্ন বীজ প্রান্তিক কৃষকের মাঝে সরবরাহ করে আসছে।বীজ উৎপাদন কেন্দ্রগুলো তে বীজের গুনগত মান ধরে রাখতে জামালপুর (অধিক বীজ) বিএডিসি কাজকরে যাচ্ছে।
জামালপুরে ২০২১-২২ অর্থবছরে বিএডিসি (অধিক বীজ) কতৃপক্ষ কৃষকের কাছ থেকে বোরো মৌসুমে সংগ্রহ করে উৎপাদনের মাধ্যমে সরবরাহ করেছে ২১৮৪ টন,অপরদি কে আমন মৌসুমে ৩৩৯ টন বীজ উৎপাদন করে সরবরা হ করেছে।বর্তমান ২০২২-২৩ ইং সালে আমন মৌসুমে ৩৬১ টন বীজ সরবরাহের জন্য কাজ সম্পন্ন হয়েছে আগামী জানুয়ারী মাস পর্যন্ত এই বীজ সংগ্রহ চলবে।তিনি যোগদান করার পর থেকেই কৃষকের কাছ থেকে ভালো মানের বীজ সংগ্রহের জন্য প্রতিনিয়ত কৃষকের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে আসছেন। অধিক বীজ কমপাউন্ডা রে তিনি স্থাপন করেছেন বিএডিসি কর্তৃপক্ষের ডিজিটাল লোগো,সার্বিক নিরাপত্তার জন্য প্রতিষ্ঠানে স্থাপন করেছেন সিসি টিভি ক্যামেরা।
এক চুক্তিবদ্ধ কৃষক যানান,জামালপুর বিএডিসি (অধিক বীজ) এর অফিস আগের চেয়ে অনেক উন্নত হয়েছে। আমাদের ভালো মানের বীজ সরবরাহ করছে এবং ভালো মানের বীজ উৎপাদনে আমাদের সার্বিক সহযোগিতা কর ছেন বিএডিসি (অধিক বীজ) উপপরিচালক কৃষিবিদ কাম রুল হাসান।জামালপুর বিএডিসি (অধিক বীজ) উপপরি চালক কৃষিবিদ কামরুল হাসান জানান,বঙ্গবন্ধু বলেছেন সরকারী কর্মচারীদের জনগণের সাথে মিশে যেতে হবে। তারা জনগণের খাদেম,সেবক,ভাই তারা জনগণের বাপ, জনগণের ছেলে,জনগণের সন্তান।তাদের এই মনোভাব নিয়ে কাজ করতে হবে,সমস্ত সরকারী কর্মচারীকেই আমি অনুরোধ করি,যাদের অর্থে আমাদের সংসার চলে তাদের সেবা করুন।আমাদের চাষীরা হলো সবচেয়ে দুঃখী ও নির্যা তিত শ্রেণী এবং তাদের অবস্থার উন্নতির জন্যে আমাদের উদ্যোগের বিরাট অংশ অবশ্যই তাদের পেছনে নিয়োজিত করতে হবে। তাই আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবীত হয়ে আমার এই দায়িত্ব কে সেবা হিসেবে গ্রহন করেছি। আমার অফিসে যে সকল কৃষক আসে আমি তাদের খাদেম হয়ে ঘুষ,দুর্নীতি মূক্ত সেবা দিয়ে যাচ্ছি।
বঙ্গবন্ধু আরো বলেগেছেন,এ স্বাধীনতা আমার ব্যর্থ হয়ে যাবে যদি আমার বাংলার মানুষ পেট ভরে ভাত না খায় এই স্বাধীনতা আমার পূর্ণ হবে নাতাই আমার দেশের কৃষক যদি ভালো মানের প্রত্যায়িত বীজ,উচ্চ ফলনশীল বীজ,উন্নত বীজ,আধুনিক বীজ,পায় তাহলে ফলন ভালো হবে আমাদে র দেশে খাদ্যের অভাব হবে না।বাংলার মানুষ না খেয়ে থাকবে না মান সম্পন্ন উচ্চ ফলনশীল বীজ কৃষকদের হাতে তুলে দেওয়ায় আমার বড় লক্ষ।এ গুদামে নানানর কম উন্নয়নের মাধ্যমে আমূল পরিবর্তন আসায় শতভাগ জবাবদিহিতা মধ্যে এসেছে অফিসের সকল কর্মকর্তা/কর্ম চারি। শতভাগ জবাবদিহিতা নিশ্চিত করায় কিছু অসাধু .দূর্নিতিবাজ স্বার্থান্বেষী মহল আমার বিরুদ্ধে নানান ধরনের মিথ্যা রটনা অপপ্রচার চালাচ্ছে।তারা সকল কিছুতেই ব্যার্থ হয়ে একই অফিসের একজন নারী কর্মকর্তা দিয়ে আমার বিরুদ্ধে নারী কেলেঙ্কারির মিথ্যা বানোয়াট,অভিযোগ তুলে সোশ্যাল মিডিয়ায় আমার নামে নানানরকম মানহানিকর অপপ্রচার চালাচ্ছে।১০ মার্চ সন্ধ্যায় এক নামধারী সাংবা দিক আমার অফিসের এক নারী কর্মকর্তার ভাড়া বাসায় গিয়ে বিভিন্ন ধরনের হুমকি ধামকি দিয়ে প্রতিবাদের নামে ৫০ হাজার টাকাদাবী করে।পরে সেই টাকা না দেওয়ায় হুমকি দিয়ে চলে যায় যেই কথা সেই কাজ আমাদের বিরুদ্ধে তার ব্যক্তিগত ফেইসবুক আইডি থেকে পোস্ট দিয়ে আমাদের সম্মানে খাটো করছে।
অধিক বীজ এর ডিডি কৃষিবিদ কামরুল হাসানের বিষয়ে অফিসের একাধিক কর্মকর্তা/কর্মচারী জানান,ডিডি কামরু ল হাসান একজন সৎ ব্যক্তি,তিনি যোগদানের পর থেকেই কোন অন্যায়,অনিয়ম,দুর্নীতি,কে প্রশ্রয় দেননিতিনি সততা ন্যায় নিষ্ঠার সাথে তার দায়িত্ব পালন করায়,কিছু লোক ঈশান্নিত হয়ে তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে।এই মিথ্যাচা রের প্রতিবাদ এবং মিথ্যা ভিত্তিহীন কাল্পনিক ঘটনা সাজিয়ে যারা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দিয়ে টাকা দাবী করছে। তাদের শাস্তি দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী ঐ কর্মকর্তা