স্টাফ রিপোর্টার – স্হানীয় সরকার প্রকৌশল অধি দপ্তর ( এলজিইডি) নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয়ে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।জানা যায় গত ও চলতি অর্থ বছরে এলজিইডি ময়মন সিংহ কর্তৃক সদর উপজেলার বেগুনবাড়ি – বিদ্যা গঞ্জ – অষ্টধর সড়ক নাম মাত্র মেরামত ও রক্ষণা বেক্ষণ এর কাজ করে লাখ,লাখ টাকা বিল তুলে ভাগবাটোয়ারা করা হয়।অপরদিকে জেলার হালুয়া ঘাট,ধোবাউড়া,নান্দাইল উপজেলায় এলজিইডির বিভিন্ন রাস্তা মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ,নতুন রাস্তা নির্মান কাজে অনিয়ম ও দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে সরকারি বরাদ্দ কৃত অর্থ লোটপাট এর অভিযোগ উঠেছে।
আরও জানা যায় ময়মনসিংহ এলজিইডির উপসহ কারী প্রকৌশলী আনিসুজ্জামান,সহকারী প্রকৌশলী আব্দুর সবুর দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে নামে বেনামে কোটি কোটি টাকার সহায় সম্পদ গড়ে তুলেন।অপরদিকে ময়মনসিংহ এলজিইডির হিসাব রক্ষক জহুরুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে ঘুষ ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।জানা যায় বাড়তি টাকা ঘুষ না পেলে বিভিন্ন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এর চেক প্রদানে গড়িমসি করেন।
জানা যায় এলজিইডির বিভিন্ন খাত থেকে ঘুষের টাকা তুলে হিসাব রক্ষক জহুরুল ইসলাম এর কাছে জমা রেখে বিভিন্ন পর্যায়ে পৌঁছে দেয়।এ ব্যাপারে নির্বাহী প্রকৌশলীর মতামত জানতে একাধিক বার ফোন দিয়ে পাওয়া যায়নি।হিসাব রক্ষক জহুরুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এর ব্যাপারে মোবাইল ফোনে কথা হলে তিনি অভিযোগ অস্বীকা র করেন। মুঠোফোনে বলেন সাংবাদিকরা তার কাছে থেকে মাসে ১-১০তারিখ মধ্যে সাংবাদিকদের কে চাঁদা দিতে হয়। এক কথায় বোঝা যায় তিনি যে দুর্নীতির সাথে জড়িত বলে চিহ্নিত হয় তিনি যদি ঘুষ না খায় তাহলে তিনি সাংবাদিক এদেরকে চাঁদা দিবে কেন প্রশ্ন রইল জনতার কাছে।