মোঃ তপু শেখ”গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি:
অজ্ঞাত নারীর (৩০) লাশ উদ্ধার করেছে গোপালগঞ্জ সদর থানা পুলিশ জেলার সদরের কোর্ট মসজিদ সংল গ্ন চাঁদমারি রোডের বহুতল বিশিষ্ট ইউনুছ টাওয়ারের ৮তলার সাদ থেকে পড়ে মারা গেছেন ঐ অজ্ঞাত নারী বলে ধারণা করছেন এলাকাবাসী। শুক্রবার বেলা আনু মানিক ১১টা ৫০ মিনিটে টিনের চালের উপরে বিকট শব্দ শুনে ঐ বাড়ির লোকজন ও পাশের বাড়ির লোক জন দৌড়ে এসে ঐ নারীকে ছটফট করতে দেখে, কিছু ক্ষণ পরেই মেয়েটি মারা যায়। তবে মেয়েটিকে কেউ চিন্তে পারে না।মেয়েটিকে ঐ বিল্ডিং এর কোন ভাড়াটি য়ারাও চেনেনা।সকলের মনে প্রশ্ন মেয়েটি সাদে গেল কিভাবে।
এ ব্যপারে পত্যক্ষদর্শী প্রবাল বিশ্বাস নামক এক ব্যক্তি বলেন,টিনের উপরে পড়া বিকট শব্দ শুনে দৌড়েএসে দেখি একজন নারী ছটফট করছে আমি তাকে পানি খা ওয়াচ্ছি, পরে মেয়েটি মারা যায়।তবে আমরা যে শব্দ শুনেছি তাতে বোঝা যায় মেয়েটি উপর থেকে পড়েছে
এ ব্যপারে যে বাড়িতে লাশটি পাওয়া গেছে বাড়ির মা লিক মুহিদুল ইসলাম বলেন,আমি নামাজের জন্য অজু করতে গিয়েছিলাম হঠাৎ আমার টিনের উপর বিকট এ কটা শব্দ শুনি,বের হয়ে দেখি একটি নারী পড়েছটফট করছে।উপর থেকে পড়ে আমার টিনের চালের বারা ন্দা ভেঙ্গে গেছে। আমার বাড়ির আশেপাশে একটাই বিল্ডিং রয়েছে আমার ধারণা ঐ বিল্ডিং এর সাদ থেকে ঐ মেয়েটি পড়েছে। তবে কিভাবে পড়েছে তা আমি জানিনা।
ঘটনাস্থলের দক্ষিন পাশের বাড়ির মালিক মাসুমবিশ্বাস বলেন,আমি বাসা থেকে বিকট একটা শব্দ পাই মনে হল টিনের উপর কিছু একটা পড়েছে। ছুটে এসে দেখি একটি মেয়ের মরদেহ পড়ে আছে।তবে যে শব্দটা হয়ে ছে তাতে বোঝা গেল অনেক উপর থেকে পড়েছে।
ব্যপারটি তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হোক ঘটনা স্থ লে গোপালগঞ্জ সদর থানা পুলিশ ও পিবিআই এর তদ ন্ত টিম এসে হাজির হন। পিবিআই টিম বার বার মেয়ে টির নাম পরিচয় সম্পর্কে জানতে ব্যর্থ হন।গোপালগ ঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আনিচুর রহমান প্রাথমিক তদন্তের জন্য লাশটি থানায় প্রেরণ করেন।
পরে লাশটি ময়না তদন্তের জন্য গোপা লগঞ্জ ২৫০ শ য্য বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে ময়না তদ ন্তের জন্য প্রের ণ করা হয়।গোপালগঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ আনিচুর রহমান জানান,দুপুরেরদিকে মহিদুল ইসলামের বাড়ির টিনের চালে হঠাৎ করে বিক ট শব্দ হয়। এসময় বাড়ির লোকজন ঘর থেকে বের হয়ে ওই নারীর মরদেহ দেখতে পায়।পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে
ওসি আরো জানান, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ারপর জানা যাবে এটি হত্যা না কি আত্মহত্যা। বিষয়টি আম রা গভীরভাবে তদন্ত করছি। তবে এখন পর্যন্ত নিহতের নাম পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।