May 10, 2024, 9:37 pm
শিরোনামঃ
কাস্টমসে তোলপাড় গোয়েন্দার আটকে দেওয়া মার্সিডিজ গোপনে খালাস দূরারোগ্য কোলন ক্যান্সারে আক্রান্ত আনিসুরের পাশে দাঁড়ালেন ময়মনসিংহ পুলিশ সুপার কাল বৈশাখী ঝড়ে ভেঙে গেছে মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কাবিটার ৬৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ দুদকের মামলা ধান ও চালের মানে আপস করা হবে না – খাদ্যমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচনী মাঠে ময়মনসিংহ জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ডিবি এ্যাড. শেখ আব্দুল হামিদ লাভলুর নির্বাচনী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত মুক্তাগাছা উপজেলা পিআইও সহকারীর বিরুদ্ধে অভিযোগ চকরিয়ায় জোড়া খুন: বাদীর বিরোদ্ধে ঘরবাড়ী, গরু লুট ও চাঁদাবাজীর অভিযোগে মামলা চকরিয়ার চিরিঙ্গায় ডেকোরেশন ব্যবসায়িকে মারধর করে সর্বস্ব লুট
নোটিশঃ
আপনার আশেপাশের ঘটে যাওয়া খবর এবং আপনার ব্যবসার বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য যোগাযোগ করুন মানবাধিকার খবরে।

জাজিরায় ময়নাতদন্তের জন্য শিশুর লাশ উত্তোলন

Reporter Name

মোঃ রাশেদুল ইসলাম রিয়াদ,শরীয়তপুর প্রতিনিধিঃ

কবিরাজের ভুল চিকিৎসায় মারা যাওয়া এক মাসেরশি শু আল-ইসলামের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য উত্তোল ন করা হয়েছে।শিশুটির পিতা রাসেল মাঝির দায়ের করা মামলার তদন্তের স্বার্থে আদালতের নির্দেশে আজ সোমবার (১১মার্চ) সকাল ১১টার লাশটি পুনরায় দাফ নের দুইমাস পর কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে।

এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন জাজিরা উপজেলা স হকারী কমিশনার(ভুমি)মো: আরিফুর রহমান,জাজিরা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) কর্মকর্তা সুজন হক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ উপপরিদর্শক (এসআই )কায়কোবাদ।মরদেহটি তোলার পর সুরতহাল প্রতিবে দন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হা সপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে নিশ্চিত মামলা টির তদন্ত কর্মকর্তা জাজিরা থানা পুলিশ উপপরিদর্শক (এসআই) কায়কোবাদ।

উল্লেখ্যঃ শিশু আল-ইসলাম কয়েক দিন যাবৎ ঠান্ডাজ নিত সমস্যায় ভুগছিল।হঠাৎ করে একটু বেশি অসুস্থ হলে ৪ ফেব্রুয়ারি শিশু আল ইসলামকে জাজিরা উপ জেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায় তার পরিবার। জাজি রা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে প্রেরণ করে।

শিশুটিকে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হলে পরের দিন সেখান থেকে আবার ঢাকা শিশু হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। শিশুটিকে ঢাকা নিয়ে যাওয়ার সময় একই উপজেলার ফকির মাহমুদ আকন কান্দি গ্রামের কবিরাজ(ফকির) রহিম খান জানতে পে রে শিশুর বাবা রাসেল মাঝিকে ফোন করে বলেন,ঢা কা নেওয়ার দরকার নেই।এটা কবিরাজী (ফকির)চিকি ৎসা।তুমি আমার নিকট নিয়ে আসো,আমি তোমার ছে লেকে সুস্থ করে দিবো। ফকিরের কথায় বিশ্বাস করে শরীয়তপুর সদর হাসপাতাল থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে তিনবেলা তার নিকট নিয়ে যান এবং রহিম খান শিশুটি কে ৩ বেলা কবিরাজী চিকিৎসা দেন।

এরপর গত ৮ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শিশু টি মারা যায়। এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চেয়ে ঐ কবিরাজ সহ ৫ জনকে আসামী করে জাজিরা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন শিশুটির বাবা রাসেল মাঝি।পরে ৪ আ সামীকে গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ করে জাজিরা থানা পুলিশ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page