প্রথম বাংলা-আকবর বাদশা নামের এই তরুণেরনেশাই হল বিভিন্নজনের ফেসবুক একাউন্টের অবিকল নকল বানানো।এরপরই চলতো প্রতারণা নকল ফেসবুকএকা উন্টের জন্য তিনি টার্গেট করেন বিত্তশালী বা বিদেশে থাকেন এমন কেউ। তাদের নাম ও ছবি ব্যবহার করে বিপুল পরিমাণ ভুয়া ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলে দীর্ঘদিন ধরে প্রতারণা চালিয়ে আসছিলেন আকবর। সিআইডি সাইবার টীম গতকাল চিটাগং থেকে তাকে গ্রেফতার করে।
গ্রেপ্তারের পরই আকবরের মোবাইল ঘেঁটে দেখা যায়, সেখানে অনেকেরই ‘ক্লোন’ করা ফেসবুক আইডি লগ ইন অবস্থায় রয়েছে।এদের মধ্যে রয়েছে বেশকয়েকজ ন নারী ও সরকারী কর্মকর্তাদের একাউন্টও।আকবর আমাদের জানায় সর্বপ্রথম সে যে কাজটি করে মূল প্রোফাইলের ব্যক্তিকে এই “নকল প্রোফাইল” থেকে ব্লক করে দেয় যাতে তিনি প্রোফাইলটি দেখতে কিংবা রিপোর্ট করতে না পারে। এরপর ফ্রেন্ড লিস্ট থেকে বিভিন্ন ব্যক্তিকে “ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট” পাঠানো হয়।
অসাবধানতা বশত তার বন্ধুরা এমন “ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট” পেলে মনে করতে পারে হয়তো তারা কোনভাবে ভুলক রে ঐ ব্যক্তিকে “আনফ্রেন্ড”করে দিয়েছিলো অথবাসে ই ব্যক্তি যে তার সাথে ফেইসবুকে সংযুক্ত আছে সেটি ই তাদের খেয়াল নাও থাকতে পারে ফলে তারা “রিকু য়েস্ট”টি গ্রহণ করে ।
এরপর সে মূল কাজটি করে তা হলো তারা বন্ধুদের কা ছে নিজের কিংবা অন্যের বিপদের কথা উল্লেখ করে কিংবা এয়ারের টিকেট কাটার টাকা ধার চেয়ে মেসেজ পাঠায়।যেহেতু,মেসেজ পাওয়ার পর অপর প্রান্তে থা কা ব্যক্তি মনে করে যে এটি তার পরিচিত কেউপাঠিয়ে ছে,সে সেটি বিশ্বাস করে এবং টাকা পাঠিয়ে দেয়।